নিহত আবু ছায়েদ (৭০) ওই ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের হাকিমপুর গ্রামের মৃত মমিন উল্যার ছেলে এবং তিনি দাদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন।
নিহতের শালা নোয়ান্নই ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাকিউল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, আমার ভগ্নিপতি আবু ছায়েদের সাথে দীর্ঘ দিন থেকে জায়গা সম্পত্তি নিয়ে তার ভাতিজাদের সাথে বিরোধ চলছিল। আজ দুপুরের তিনি তার বাড়ির একটি সুপারি গাছ থেকে সুপারি পাড়তে গেলে তার ভাতিজা হাসান ও হোসেন বাধা দেয়। ওই সময় দুই পক্ষের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে এ নিয়ে ভাতিজারা তাকে মারধর করলে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে নিহতের স্বজনেরা তার ভাজিতা হাসানকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।
তবে অভিযোগের বিষয়ে জানতে অভিযুক্তদের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করেও তাদের পাওয়া যায়নি।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম বলেন, নিহতের শরীরের কোনো আঘাতের চিহৃ নেই। অনেক সময় জায়গা সম্পদের বিরোধের জের ধরে তিলকে তাল করে। মরদেহ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। ময়না তদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে ওসি কামরুল ইসলাম বলেন,পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে তাদের থেকে জেনে পরে এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানাবো।