Dhaka 5:14 am, Monday, 23 December 2024

লাশের কোমরে থাকা মুঠোফোনে মিলল তরুণের পরিচয়

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থেকে এক তরুণের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত আবুল বাশার (২২) ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়া থানার দুধনই গ্রামের মৃত আবুল কাশেমের ছেলে।

শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার উপজেলার সোনাইমুড়ী পৌরসভার ৭নম্বর ওয়ার্ডের বরলা গ্রামের একটি বিল থেকে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার বরলা গ্রামের রেললাইনের পশ্চিম পাশে বিলের পানিতে ভাসমান অবস্থায় এক তরুণের মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করার সময় তার পরিহিত লুঙ্গির কোচ একটি মোবাইল পাওয়া যায়। পরে ওই মোবাইলের সূত্র ধরে তার পরিচয় যাওয়া যায়।

ওসি বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী আরও বলেন, সে এখানে শ্রমিক হিসেবে বিভিন্ন কাজ করত। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে, কয়েক দিন আগে বন্যার পানিতে মাছ ধরতে গেলে পানির স্ের কবলে পড়ে হয়তো মৃত্যু হয়। তবে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয়
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com

লাশের কোমরে থাকা মুঠোফোনে মিলল তরুণের পরিচয়

আপলোড সময় : 08:01:58 pm, Friday, 6 September 2024

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থেকে এক তরুণের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত আবুল বাশার (২২) ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়া থানার দুধনই গ্রামের মৃত আবুল কাশেমের ছেলে।

শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার উপজেলার সোনাইমুড়ী পৌরসভার ৭নম্বর ওয়ার্ডের বরলা গ্রামের একটি বিল থেকে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার বরলা গ্রামের রেললাইনের পশ্চিম পাশে বিলের পানিতে ভাসমান অবস্থায় এক তরুণের মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, লাশের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করার সময় তার পরিহিত লুঙ্গির কোচ একটি মোবাইল পাওয়া যায়। পরে ওই মোবাইলের সূত্র ধরে তার পরিচয় যাওয়া যায়।

ওসি বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী আরও বলেন, সে এখানে শ্রমিক হিসেবে বিভিন্ন কাজ করত। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে, কয়েক দিন আগে বন্যার পানিতে মাছ ধরতে গেলে পানির স্ের কবলে পড়ে হয়তো মৃত্যু হয়। তবে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।