গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের অত্যাচার ও নির্যাতনের কারণে বিএনপির নেতা–কর্মীরা ঘরে ঘুমাতে পারেননি। একেকজন নেতা–কর্মীর নামে শত শত মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। শেখ হাসিনা এই দেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্যে পরিণত করেছিলেন। ১৫ বছর ধরে ভারতের সহায়তায় আওয়ামী লীগ এই দেশে অত্যাচার ও গুম-খুন করেছে।
এ বিষয়ে রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র এক ভুক্তভোগী পরিবারের সাথে যোগাযোগ করা হলে রাজশাহী মহানগরী যুবদল কর্মী মোঃ ইমন রেজা জীবন বলেন তিনি বিগত ২০০৪ সালে মহানগরী শাহ মখদুম থানা, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন,তার পিতা মরহুম কাওসার আলী মহানগরী সাংগঠনিক বিএনপি’র ১৪ নং ওয়ার্ড ২০০৬ সাল থেকে সভাপতি দায়িত্ব পালন করেন তার ছোট ভাই মোঃ সবুজ বিএনপির যুবদলের রাজনীতির সাথে জড়িত তার চাচা মামাসহ তাঁর পরিবারের সদস্যরা শহীদ জিয়ার আদর্শে বিএনপি রাজনীতির সাথে জড়িত বলেও জানা যায়। আওয়ামী লীগের শাসন আমলে তিনি সহ তার পরিবারের সদস্যদের নামে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বিভিন্ন মামলা ও নানা ধরনের হয়রানি নির্যাতনের স্বীকার হয়েছে তার পরিবারের সদস্যরা। তবুও তারা শহীদ জিয়ার আদর্শে বিশ্বাসী জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত আছেন ও ভবিষ্যতে থাকবেন বলে জানান।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগ শাসন আমলে প্রত্যেকটি থানা মহল্লা ওয়ার্ড পর্যায়ে বিএনপি’র ত্যাগী কর্মীর পরিবারের সদস্যদের উপরে ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ সরকারের নেতাকর্মীদের হামলা মামলা ও সরকারি চাকরিজীবীদের নামে মিথ্যা অভিযোগে বদলি ও বিভিন্ন ভয় ভীতি বিএনপি কর্মীদের চাকরিচুতো করতে আওয়ামী লীগ নেতারা বিভিন্ন সময়ে ভয়-ভীতির মাধ্যমে বিএনপি তাগী নেতাকর্মীকে তাদের দলীয় সমর্থন দিতে বাধ্য করেছিল বর্তমান ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বিএনপির ত্যাগী কর্মীরা আবারো তাদের শহীদ জিয়ার আদর্শের গড়া জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র রাজনীতিতে ফিরেছে গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগের শাসন আমলের কিছু সুবিধাভোগী বিএনপি নেতাদের কারণে বিএনপি ত্যাগী কর্মীরা আবারো নানাভাবে নির্যাতিত হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে।
তৃণমূল বিএনপি কর্মীদের প্রত্যাশা স্বৈরাচার আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিতে ভারতের বন্যার পানিতে ডুবে কষ্ট পেয়েছে আমাদের দেশের মানুষ। এই স্বৈরাচার আওয়ামী লীগকে বিতাড়িত করেছে এই দেশের ছাত্র-জনতা। আর নেপথ্য ভূমিকা রেখেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। এখন সময় এসেছে দেশের জন্য ধানের শীষকে বিজয়ী করার।’