Dhaka 12:31 am, Tuesday, 24 December 2024

একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে

একক গ্রাহক ঋণসীমায় কোনো শিথিলতা না দেখাতে ব্যাংকগুলোকে আবার নির্দেশনা দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়। এর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংকের সব গ্রাহকের ক্ষেত্রে (বিদ্যুৎ খাত ছাড়া) ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর ও বিদ্যুৎ খাতের ক্ষেত্রে ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে একক গ্রাহক ঋণ নির্ধারিত সীমার মধ্যে নামিয়ে আনার নির্দেশনা দিয়েছিল।

এ বিষয়ে নতুন জারি করা সার্কুলারে বলা হয়, সম্প্রতি কিছু ব্যাংক থেকে একক গ্রাহক বা গ্রুপের ঋণের ঊর্ধ্বসীমা শিথিল করার জন্য আবেদন দাখিল করা হচ্ছে, যা বিদ্যমান সার্কুলারের নির্দেশনার পরিপন্থী। এমন প্রেক্ষাপটে বৃহৎ ঋণর্ঝুকি হ্রাস, করপোরেট সুশাসন সমুন্নত রাখা এবং ঋণ বিতরণে উত্তম চর্চা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে ব্যাংকিং খাতের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার লক্ষ্যে একক গ্রাহক ঋণসীমা কোনোক্রমেই অতিক্রম না করার বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করা যাচ্ছে। এ ছাড়া বড় অঙ্কের ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রুপের আওতা নির্ধারণে বিদ্যমান নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণের জন্যও বলা হয়েছে।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয়
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com

একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে

আপলোড সময় : 10:48:55 pm, Friday, 17 May 2024

একক গ্রাহক ঋণসীমায় কোনো শিথিলতা না দেখাতে ব্যাংকগুলোকে আবার নির্দেশনা দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়। এর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংকের সব গ্রাহকের ক্ষেত্রে (বিদ্যুৎ খাত ছাড়া) ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর ও বিদ্যুৎ খাতের ক্ষেত্রে ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে একক গ্রাহক ঋণ নির্ধারিত সীমার মধ্যে নামিয়ে আনার নির্দেশনা দিয়েছিল।

এ বিষয়ে নতুন জারি করা সার্কুলারে বলা হয়, সম্প্রতি কিছু ব্যাংক থেকে একক গ্রাহক বা গ্রুপের ঋণের ঊর্ধ্বসীমা শিথিল করার জন্য আবেদন দাখিল করা হচ্ছে, যা বিদ্যমান সার্কুলারের নির্দেশনার পরিপন্থী। এমন প্রেক্ষাপটে বৃহৎ ঋণর্ঝুকি হ্রাস, করপোরেট সুশাসন সমুন্নত রাখা এবং ঋণ বিতরণে উত্তম চর্চা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে ব্যাংকিং খাতের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার লক্ষ্যে একক গ্রাহক ঋণসীমা কোনোক্রমেই অতিক্রম না করার বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করা যাচ্ছে। এ ছাড়া বড় অঙ্কের ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রুপের আওতা নির্ধারণে বিদ্যমান নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণের জন্যও বলা হয়েছে।