Dhaka 2:44 am, Saturday, 21 December 2024
বেকিং নিউজ :
Logo Kometa Casino Live Casino 💰 Get 200% up to INR 10 000 INR 💰 180 Free Spins Logo কুমিল্লার দেবিদ্বার বিহার মন্ডল এলাকায় বিএনপি’র কর্মী সভা অনুষ্ঠিত Logo মোহনপুরে এবার দেড় লাখ টন আলু উৎপাদনের সম্ভাবনা Logo চৌদ্দগ্রামে ডলবা গ্রাম কমিটি গঠন ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo বিচারবিভাগের রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুণঃপ্রবর্তনের সুযোগ এসেছে – কুমিল্লায় হাবিব উন নবী সোহেল Logo আবাসিক হোটেল থেকে ৫ তরুণ ও ৩ তরুণী গ্রেফতার  Logo কুমিল্লায় কাপড়ের ব‍্যাগে গাঁজা পাচারকালে আটক দুই নারী Logo ময়মনসিংহ সদরে প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট -২০২৪ Logo মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৯ নং ওয়ার্ডে দিনব্যাপী ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত Logo কুমিল্লা তিতাস উপজেলায় ৯ নং মজিদপুর ইউনিয়নের বি এন পির নবগঠিত আহবায়ক কমিটি ঘোষণা

রাজশাহীর পবা’তে অনুদানের নামে ইট ভাটায় চাঁদাবাজি

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"resize":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজশাহীর পবায় অনুদানের নামে চাঁদা উত্তোলন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পবা উপজেলা প্রশাসন ইউএনও’র পক্ষে এ চাঁদা উত্তোলন করা হয়। ৫০ টি ইট ভাটায় প্রায় অর্ধকোটি টাকা চাঁদা উত্তোলন করা হয়েছে।

ইট-ভাটা ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, নভেম্বর মাসের শুরু থেকে পবা উপজেলায় কাগজপত্র যাচাই বাছাই এর নামে এসব চাঁদা উত্তোলন করা হয়। প্রতিটি ব্যবসায়ীর নিকট ৭০/৮০ হাজার টাকাসহ সকল ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন সমিতির তালিকা করে গণহারে এই চাঁদা তোলা হয়।

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে আরও জানা যায়, পবা উপজেলা ইউএনও অফিসে গিয়ে আর্থিক অনুদানের নামে একটি রশিদের মাধ্যমে এই চাঁদাগুলো নেওয়া হয়েছে।

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক পবা উপজেলার হরিয়ান ইউনিয়নের এক ভাটার মালিক অসহায়ত্ত্ব প্রকাশ করে বলেন, অর্থিক অনুদানের নামে ঘুষ বাণিজ্য নতুন কিছু না। ইট ভাটা চালাতে প্রতি বছর গুনতে হয় মোটা অংকের টাকা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার থানা সব কিছুই ম্যানেজ করে আসতে হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, প্রতি বছরে এল আর ফান্ড নামের ভাউচারের মাধ্যমে দিতে হতো মোটা অংকের টাকা কিন্তু এই বছরে অর্থিক অনুদানের নামে দিতে হয়েছে। এই ঘুষ বাণিজ্যের বাইরে পরিবেশ অধিদপ্তরও বাদ নেই। ঘুষ না দিলেই চলবে উপজেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান।

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক পবা উপজেলার আরেক কর্মকর্তা জানান, ইটভাটা মালিকদের কাছ থেকে চাঁদা নেওয়ার বিষয়টি স্বীকারও করছিনা আবার অস্বীকারও করছি না। কত টাকা তোলা হয় বা ব্যয় করা হয় তা সব জানেন ইউএনও স্যার ও অফিস। আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না।

পবা উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা কায়সার আলম জানান,প্রতি বছরের মত এইবারো ইউএনও স্যারের নির্দেশে ভাটা থেকে এই টাকা তোলার দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন,আমার স্যার আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন তাই আমি পালন করছি কেন নেওয়া হচ্ছে কোথায় ব্যয় হচ্ছে এসব ইউএনও স্যার বলতে পারবেন।

চাঁদা আদায়ের বিষয়টি জানতে চাইলে পবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহরাব হোসেন এ প্রতিবেদককে বলেন, চাঁদার স্লিপ টা নিয়ে আমার সাথে দেখা করেন সাক্ষাতে কথা বলবো।

এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতারকে মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তাই তাঁর কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয়

Kometa Casino Live Casino 💰 Get 200% up to INR 10 000 INR 💰 180 Free Spins

Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com

রাজশাহীর পবা’তে অনুদানের নামে ইট ভাটায় চাঁদাবাজি

আপলোড সময় : 04:46:18 pm, Thursday, 19 December 2024

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজশাহীর পবায় অনুদানের নামে চাঁদা উত্তোলন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পবা উপজেলা প্রশাসন ইউএনও’র পক্ষে এ চাঁদা উত্তোলন করা হয়। ৫০ টি ইট ভাটায় প্রায় অর্ধকোটি টাকা চাঁদা উত্তোলন করা হয়েছে।

ইট-ভাটা ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, নভেম্বর মাসের শুরু থেকে পবা উপজেলায় কাগজপত্র যাচাই বাছাই এর নামে এসব চাঁদা উত্তোলন করা হয়। প্রতিটি ব্যবসায়ীর নিকট ৭০/৮০ হাজার টাকাসহ সকল ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন সমিতির তালিকা করে গণহারে এই চাঁদা তোলা হয়।

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে আরও জানা যায়, পবা উপজেলা ইউএনও অফিসে গিয়ে আর্থিক অনুদানের নামে একটি রশিদের মাধ্যমে এই চাঁদাগুলো নেওয়া হয়েছে।

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক পবা উপজেলার হরিয়ান ইউনিয়নের এক ভাটার মালিক অসহায়ত্ত্ব প্রকাশ করে বলেন, অর্থিক অনুদানের নামে ঘুষ বাণিজ্য নতুন কিছু না। ইট ভাটা চালাতে প্রতি বছর গুনতে হয় মোটা অংকের টাকা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার থানা সব কিছুই ম্যানেজ করে আসতে হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, প্রতি বছরে এল আর ফান্ড নামের ভাউচারের মাধ্যমে দিতে হতো মোটা অংকের টাকা কিন্তু এই বছরে অর্থিক অনুদানের নামে দিতে হয়েছে। এই ঘুষ বাণিজ্যের বাইরে পরিবেশ অধিদপ্তরও বাদ নেই। ঘুষ না দিলেই চলবে উপজেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান।

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক পবা উপজেলার আরেক কর্মকর্তা জানান, ইটভাটা মালিকদের কাছ থেকে চাঁদা নেওয়ার বিষয়টি স্বীকারও করছিনা আবার অস্বীকারও করছি না। কত টাকা তোলা হয় বা ব্যয় করা হয় তা সব জানেন ইউএনও স্যার ও অফিস। আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না।

পবা উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা কায়সার আলম জানান,প্রতি বছরের মত এইবারো ইউএনও স্যারের নির্দেশে ভাটা থেকে এই টাকা তোলার দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন,আমার স্যার আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন তাই আমি পালন করছি কেন নেওয়া হচ্ছে কোথায় ব্যয় হচ্ছে এসব ইউএনও স্যার বলতে পারবেন।

চাঁদা আদায়ের বিষয়টি জানতে চাইলে পবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহরাব হোসেন এ প্রতিবেদককে বলেন, চাঁদার স্লিপ টা নিয়ে আমার সাথে দেখা করেন সাক্ষাতে কথা বলবো।

এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতারকে মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তাই তাঁর কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।