নাটোরের পুলিশ সুপার মো. তারিকুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আসামিরা হলেন- শফিকুল ইসলাম শিমুল (৪৬), সাজেদুল ইসলাম সাগর (৪২), জাহিদুর রহমান জাহিদ (৪৫), জামিল হোসেন মিলন (৪২), সায়েম হোসেন উজ্জল (৪৮), খোকন মিয়াজী (৪৭), মলয় কুমার রায় (৪২), পিতা-মনা কুমার রায়, আমিনুল কালাম ইসলাম আজম (৫৮), কোয়েল কানা কোয়েল (৩২), কানন (২৮), সেলিম কুত্তা সেলিম (৩৩), সজিব টোকাই সজিব (৩৫), সবুজ (৩৫), সৌমেন (৩৮), রাসু (৩২), শিহাব, স্বপন (২৪), হৃদয় (২২), আলিফ (২২), জনি (২৭), সুমন (৩৩), হৃদয় (৩৩), সুমন মৃধা (৩৩), মলয় কুমার রায় (৪২), আমিনুল ইসলাম আজম (৫৮), কানন (২৮), মাহাতাব কমিশনার (৩৬), সৌমেন (৩৮)সহ অজ্ঞাত আরও ২০/২৪ জন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৩ মার্চ দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নাটোর কোর্টে জামিন নিয়ে সিংড়া যাওয়ার পথে নাটোর সদর উপজেলার ফুলবাগান এলাকায় সড়ক ও জনপথ অফিসের বিপরীত দিকে ডা. আখলাকের বাড়ির সামনে পৌঁছালে একটি প্রাইভেটকার ও একটি হায়েস ক্রোবাসসহ ১০/১২টি মোটরসাইকেল যোগে আসামিরা শাহীনের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয় াক্কায় োটরসাইকেল থেকে রাস্তায় পড়ে যান তিনি। এসময় আসামিরা লোহার রড, লাঠি দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথা আঘাত করে। তিনি বাঁধা দিলে তার বাম হাতের হাড় ভেঙ্গে দেয়। এসময় তার গলায় স্বর্ণের একটি চেন জোর পূর্বক ছিনিয়ে নেয়। এরপর তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আবার ডান পায়ের হাটুতে তিন রাউন্ড গুলি করে চলে যায় বলে মামলায় জানা গেছে।
অপর মামলায়, গত ২৯ অক্টোবর সকালে নামাজ শেষে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে স্টেশন রোডে বড়গাছা এলাকার মামুন ফার্মেসীর সামনে আসামিরা পিস্তল দিয়ে আফতাবকে হত্যার উদ্দেশ্যে বাম হাতের কনুইয় ও নিতম্বের উপরে মেরুদন্ডে গুলি করে। এরপর তাকে পেটে ধারালো চাকু দিয়ে আঘাত করলে তিনি মাটিতে লুটিয়া পড়েন। দীর্ঘ দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সুস্থ্য হয়ে মামলা করতে গেলে প্রধান আসামির হুকুমে মামলা গ্রহণ করেনি বলে মামলা সূত্রে জানা গেছে।মামলার বাদী ফরহাদ আলী দেওয়ান শাহীন বলেন, সাবেক এমপি শিমুলের নির্দেশে আমার ওপর তার সন্ত্রাসী বাহিনীরা হত্যার উদ্দেশে হামলা করে। সেই সময় থানায় মামলার পরিবেশ ছিল না। জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ছিলাম। আমাকে হত্যার হুমকি-ধামকি দিয়েছিল। আজ আমি নিজে স্বশরীরে থানায় এসে মামলা দায়ের করছি। পুলিশ খুব দ্রুত মামলার আসামিদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসবে বলে আশা করছি।
পুলিশ সুপার মো. তারিকুল ইসলাম বলেন, হত্যা চেষ্টা দুইটি মামলা দায়ের হয়েছে। পুলিশ মামলার বিষয়ে কাজ করছে।
প্রকাশক : মাসুদ রানা সুইট । সম্পাদক : আবুল হাসনাত অমি । নগর সম্পাদক : ইফতেখার আলম বিশাল নির্বাহী সম্পাদক : রুবেল আহম্মেদ । মফস্বল সম্পাদক : মোস্তাফিজুর রহমান । ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : নীলা সুলতানা । বার্তা সম্পাদক : -------------- । সহ-বার্তা সম্পাদক : আলিফ বিন রেজা । সহ-বার্তা সম্পাদক :
Copyright © 2024 Dainiksopnerbangladesh.com. All rights reserved.