Dhaka 9:08 am, Saturday, 21 December 2024
বেকিং নিউজ :
Logo Kometa Casino Live Casino 💰 Get 200% up to INR 10 000 INR 💰 180 Free Spins Logo কুমিল্লার দেবিদ্বার বিহার মন্ডল এলাকায় বিএনপি’র কর্মী সভা অনুষ্ঠিত Logo মোহনপুরে এবার দেড় লাখ টন আলু উৎপাদনের সম্ভাবনা Logo চৌদ্দগ্রামে ডলবা গ্রাম কমিটি গঠন ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo বিচারবিভাগের রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুণঃপ্রবর্তনের সুযোগ এসেছে – কুমিল্লায় হাবিব উন নবী সোহেল Logo আবাসিক হোটেল থেকে ৫ তরুণ ও ৩ তরুণী গ্রেফতার  Logo কুমিল্লায় কাপড়ের ব‍্যাগে গাঁজা পাচারকালে আটক দুই নারী Logo ময়মনসিংহ সদরে প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট -২০২৪ Logo মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৯ নং ওয়ার্ডে দিনব্যাপী ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত Logo কুমিল্লা তিতাস উপজেলায় ৯ নং মজিদপুর ইউনিয়নের বি এন পির নবগঠিত আহবায়ক কমিটি ঘোষণা

সীমাহীন দূর্নীতির পরও বহাল তবিয়তে মোহনপুরের ইউএনও আয়শা সিদ্দিকা

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"resize":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আয়েশা সিদ্দিকার বিরুদ্ধে বিভিন্ন খাতে সীমাহীন অনিয়ম, দুর্নীতি, অর্থ আত্মসাৎ ও সেচ্ছাচারিতায় অভিযোগ উঠেছে।

গত ১০ সেপ্টেম্বর মোহনপুর উপজেলার ভাতুড়িয়া গ্রামের ওহাব আলীসহ বাকশিমইল ও সইপাড়া গ্রামের কয়েকজন সচেতন ব্যক্তি স্বাক্ষর করে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। কিন্তু সেই অভিযোগের ভিক্তিতে সরকারি ভাবে তদন্ত কমিটি গঠন করা হলেও অদৃশ্য কারনে সেই অভিযোগের সুষ্ঠ তদন্ত রিপোর্ট এখন পর্যন্ত ভুক্তভোগীরা জানতে পারিনি।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মোহনপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী দোসর আবদুস সালাম, নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আয়শা সিদ্দিকা, উপজেলা সাবেক প্রকৌশলী সাদরুল ইসলাম, বর্তমান প্রকৌশলী নুরনাহার ও উপসহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজিজুর রহমান মিলে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে উপজেলা উন্নয়ন সহায়তা থেকে বরাদ্দের আওতায় বরাদ্দকৃত ৩৫ লাখ টাকা সামান্য কাজ করে সম্পূর্ণ টাকা আত্মসাৎ করেন।

এছাড়াও উপজেলা চত্তরে প্রধান সড়ক সিসিকরণ কাজের জন্য বরাদ্দ ৯ লাখ ৯৮ হাজার ৯শ’ টাকা। ওই কাজটি সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম ও নির্বাহী অফিসার আয়শা সিদ্দিকা, প্রকৌশলী সাদরুল ইসলামের যোগসাজশে প্রকৌশলী নিজেই ঠিকাদারের দায়িত্ব পালন করে নিন্মমানের সামগ্রী দিয়ে মাত্র ৩ দিনে কাজটি শেষ করেন। এরপর বরাদ্দকৃত টাকা উত্তোলন করে নিজেরা ভাগাভাগিও করে নেন।

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসের উপজেলা চত্বরে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও আগাছা পরিষ্কারের নামে ৭০ হাজার টাকা উত্তোলন করে সেই টাকাও আত্মসাৎ করেন।

মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আয়েশা সিদ্দিকা ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্যদেরকে বিভিন্ন প্রকল্পের সভাপতি করে এসকল অর্থ উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ্য রয়েছে। মোহনপুর উপজেলা ত্রাণ গুদাম উন্নয়ন নামে মোস্তফা কামালকে সভাপতি করে ২ লক্ষ টাকা। যাহার প্রকল্প নং ২৪ এবং স্বারক নং-৫১.০১.৮১০০.০২৫.১৪.০২৩.২৪-২২৫, উপজেলা অফির্সাস ক্লাবের উন্নয়ন প্রকল্প নং ২৫ ইউপি সদস্য মোস্তফা কামালকে সভাপতি করে ২লক্ষ ৭০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন, উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে সাউন্ড সিস্টেম স্থাপন উন্নয়নের নামে ইউপি সদস্য খালেদা বেগমকে সভাপতি করে ২ লক্ষ ১৩ হাজার ৩ শত ৩৩ টাকা, মোহনপুর শিল্পকলা একাডেমি এর উন্নয়নের নামে সাইফুল ইসলামকে সভাপতি করে ১ লক্ষ টাকা, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে (টি আর) মোহনপুর উপজেলা অফিসার ক্লাব এর সংস্কার এর নামে ৭৫ হাজার টাকা উত্তোলন করেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুস সালাম, উপজেলা প্রকৌশলী সাদরুল ইসলাম ও উপসহকারী প্রশাসনিক আজিজুর রহমানের যোগসাজশে চলতি বছরের গত ২ এপ্রিল অফিস সহায়ক শরিফুল ইসলামের মাধ্যমে মোহনপুর সোনালী ব্যাংক শাখা থেকে ১০ লাখ টাকা এবং গত ১৫ মে আরও ১০ লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেন।

রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক লিমিটেড মোহনপুর শাখা প্রকল্পের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক যৌথ স্বাক্ষর হিসাব নং-৯৫২৬ নম্বরে সব প্রকল্পের টাকা উত্তোলন করে কৌশলে টাকা হাতিয়ে নেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌশলী তারিকুল ইসলাম ও নির্বাহী কর্মকর্তা আয়শা সিদ্দিকা।

এইভাবেই তিনি অনিয়ম, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও স্বেচ্ছাচারিতা করে সরকারের প্রায় কোটি কোটি টাকা আত্মসাত করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

এ বিষয়ে অভিযোগকারী ওহাব আলী জানান, এত দূর্নীতির লিখিত অভিযোগ করার পরে তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছিলো তদন্ত কমিটির তদন্তর প্রতিবেদন, আবেদনের জাবেদা কপি, বাদী বিবাদীর সাক্ষীর জবানবন্দি এগুলো কিছুই আমি এখনও পাইনি, কি ব্যাখায় এই দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দোসর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আয়েশা সিদ্দিকা’কে এখনও সেই চেয়ারে বহাল রাখা হয়েছে? এ বিষয়ে আমি সুষ্ঠ তদন্ত চাই।

এ বিষয়ে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, আমরা যেকোন বিষয় অভিযোগ পেলে নির্ধারিত পদ্ধতিতে তদন্ত করা হয় তার লেভেলের চেয়ে উপরে, প্রথমে অভিযুক্তদের কে নোটিশ করা হয় এরপর এভিডেন্স পাওয়া গেলে তদন্ত করে ক্রশচেকিং করে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এই তদন্ত এখনও চলমান রয়েছে। কোন অভিযোগ আমরা ফেলে রাখিনা।

অভিযোগের বিষয় জানতে চাইলে নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আয়েশা সিদ্দিকা’কে ফোন করা হলে তিনি বলেন আমি মিটিং এ আছি এবিষয়ে পরে কথা বলবো।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) টুকটুক তালুকদার জানান, অভিযোগের তদন্ত হয়েছে তদন্ত প্রতিবেদন আমরা বিভাগীয় কমিশনারকে দিয়েছি যেহেতু অভিযোগকারী বিভাগীয় কমিশনার বরাবর অভিযোগ করেছিলেন।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয়

Kometa Casino Live Casino 💰 Get 200% up to INR 10 000 INR 💰 180 Free Spins

Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com

সীমাহীন দূর্নীতির পরও বহাল তবিয়তে মোহনপুরের ইউএনও আয়শা সিদ্দিকা

আপলোড সময় : 07:33:15 pm, Sunday, 24 November 2024

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আয়েশা সিদ্দিকার বিরুদ্ধে বিভিন্ন খাতে সীমাহীন অনিয়ম, দুর্নীতি, অর্থ আত্মসাৎ ও সেচ্ছাচারিতায় অভিযোগ উঠেছে।

গত ১০ সেপ্টেম্বর মোহনপুর উপজেলার ভাতুড়িয়া গ্রামের ওহাব আলীসহ বাকশিমইল ও সইপাড়া গ্রামের কয়েকজন সচেতন ব্যক্তি স্বাক্ষর করে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। কিন্তু সেই অভিযোগের ভিক্তিতে সরকারি ভাবে তদন্ত কমিটি গঠন করা হলেও অদৃশ্য কারনে সেই অভিযোগের সুষ্ঠ তদন্ত রিপোর্ট এখন পর্যন্ত ভুক্তভোগীরা জানতে পারিনি।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মোহনপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী দোসর আবদুস সালাম, নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আয়শা সিদ্দিকা, উপজেলা সাবেক প্রকৌশলী সাদরুল ইসলাম, বর্তমান প্রকৌশলী নুরনাহার ও উপসহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজিজুর রহমান মিলে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে উপজেলা উন্নয়ন সহায়তা থেকে বরাদ্দের আওতায় বরাদ্দকৃত ৩৫ লাখ টাকা সামান্য কাজ করে সম্পূর্ণ টাকা আত্মসাৎ করেন।

এছাড়াও উপজেলা চত্তরে প্রধান সড়ক সিসিকরণ কাজের জন্য বরাদ্দ ৯ লাখ ৯৮ হাজার ৯শ’ টাকা। ওই কাজটি সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম ও নির্বাহী অফিসার আয়শা সিদ্দিকা, প্রকৌশলী সাদরুল ইসলামের যোগসাজশে প্রকৌশলী নিজেই ঠিকাদারের দায়িত্ব পালন করে নিন্মমানের সামগ্রী দিয়ে মাত্র ৩ দিনে কাজটি শেষ করেন। এরপর বরাদ্দকৃত টাকা উত্তোলন করে নিজেরা ভাগাভাগিও করে নেন।

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসের উপজেলা চত্বরে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও আগাছা পরিষ্কারের নামে ৭০ হাজার টাকা উত্তোলন করে সেই টাকাও আত্মসাৎ করেন।

মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আয়েশা সিদ্দিকা ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্যদেরকে বিভিন্ন প্রকল্পের সভাপতি করে এসকল অর্থ উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ্য রয়েছে। মোহনপুর উপজেলা ত্রাণ গুদাম উন্নয়ন নামে মোস্তফা কামালকে সভাপতি করে ২ লক্ষ টাকা। যাহার প্রকল্প নং ২৪ এবং স্বারক নং-৫১.০১.৮১০০.০২৫.১৪.০২৩.২৪-২২৫, উপজেলা অফির্সাস ক্লাবের উন্নয়ন প্রকল্প নং ২৫ ইউপি সদস্য মোস্তফা কামালকে সভাপতি করে ২লক্ষ ৭০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন, উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে সাউন্ড সিস্টেম স্থাপন উন্নয়নের নামে ইউপি সদস্য খালেদা বেগমকে সভাপতি করে ২ লক্ষ ১৩ হাজার ৩ শত ৩৩ টাকা, মোহনপুর শিল্পকলা একাডেমি এর উন্নয়নের নামে সাইফুল ইসলামকে সভাপতি করে ১ লক্ষ টাকা, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে (টি আর) মোহনপুর উপজেলা অফিসার ক্লাব এর সংস্কার এর নামে ৭৫ হাজার টাকা উত্তোলন করেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুস সালাম, উপজেলা প্রকৌশলী সাদরুল ইসলাম ও উপসহকারী প্রশাসনিক আজিজুর রহমানের যোগসাজশে চলতি বছরের গত ২ এপ্রিল অফিস সহায়ক শরিফুল ইসলামের মাধ্যমে মোহনপুর সোনালী ব্যাংক শাখা থেকে ১০ লাখ টাকা এবং গত ১৫ মে আরও ১০ লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেন।

রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক লিমিটেড মোহনপুর শাখা প্রকল্পের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক যৌথ স্বাক্ষর হিসাব নং-৯৫২৬ নম্বরে সব প্রকল্পের টাকা উত্তোলন করে কৌশলে টাকা হাতিয়ে নেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌশলী তারিকুল ইসলাম ও নির্বাহী কর্মকর্তা আয়শা সিদ্দিকা।

এইভাবেই তিনি অনিয়ম, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও স্বেচ্ছাচারিতা করে সরকারের প্রায় কোটি কোটি টাকা আত্মসাত করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

এ বিষয়ে অভিযোগকারী ওহাব আলী জানান, এত দূর্নীতির লিখিত অভিযোগ করার পরে তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছিলো তদন্ত কমিটির তদন্তর প্রতিবেদন, আবেদনের জাবেদা কপি, বাদী বিবাদীর সাক্ষীর জবানবন্দি এগুলো কিছুই আমি এখনও পাইনি, কি ব্যাখায় এই দূর্নীতিবাজ আওয়ামী দোসর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আয়েশা সিদ্দিকা’কে এখনও সেই চেয়ারে বহাল রাখা হয়েছে? এ বিষয়ে আমি সুষ্ঠ তদন্ত চাই।

এ বিষয়ে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, আমরা যেকোন বিষয় অভিযোগ পেলে নির্ধারিত পদ্ধতিতে তদন্ত করা হয় তার লেভেলের চেয়ে উপরে, প্রথমে অভিযুক্তদের কে নোটিশ করা হয় এরপর এভিডেন্স পাওয়া গেলে তদন্ত করে ক্রশচেকিং করে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এই তদন্ত এখনও চলমান রয়েছে। কোন অভিযোগ আমরা ফেলে রাখিনা।

অভিযোগের বিষয় জানতে চাইলে নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আয়েশা সিদ্দিকা’কে ফোন করা হলে তিনি বলেন আমি মিটিং এ আছি এবিষয়ে পরে কথা বলবো।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) টুকটুক তালুকদার জানান, অভিযোগের তদন্ত হয়েছে তদন্ত প্রতিবেদন আমরা বিভাগীয় কমিশনারকে দিয়েছি যেহেতু অভিযোগকারী বিভাগীয় কমিশনার বরাবর অভিযোগ করেছিলেন।